জরুরী লোন - সহজ কিস্তিতে লোন - ৫ লক্ষ পর্যন্ত

ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়আমাদের অনেকের পারিবারিক সমস্যা বা ব্যবসার জন্য কিছু টাকা প্রয়োজন টাকা কোথাও পাচ্ছেন না কেউ ধার দিতেছে না বাসার অবস্থা খারাপ এমন ক্ষেত্রে আপনি জরুরী লোন বা  সহজ কিস্তিতে লোন নিতে পারেন জরুরি লোন বা  সহজ কিস্তিতে লোন কেমন করে নিবেন সেটা নিচে দেওয়া হল।

জরুরী-লোন-সহজ-কিস্তিতে-লোন-৫-লক্ষ-পর্যন্ত
সূচিপত্র:জরুরী লোন - সহজ কিস্তিতে লোন - ৫ লক্ষ পর্যন্ত

জরুরী লোন - সহজ কিস্তিতে লোন - ৫ লক্ষ পর্যন্ত

আমাদের মতন অনেক মানুষই আছে যে জরুরী লোন বা সহজে কিস্তিতে লোন ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরুরী লোন নেয় তরুণ এটা সম্পর্কে আমরা ভালোভাবে বিস্তারিত জেনে নি। জরুরি লোন হলো এমন একটি ঋণ, যা হঠাৎ কোনো আর্থিক প্রয়োজনের সময় দ্রুত টাকা পাওয়ার জন্য নেওয়া হয়। 
  • যেমন আপনার চিকিৎসার জন্য টাকা প্রয়োজন কোথাও পাচ্ছেন না তখন  জরুরী লোন নিতে পারেন ।
  • আপনার বিয়ের জন্য পারিবারিক সমস্যার জন্য টাকার প্রয়োজন তখন জরুরি লোন নিতে পারেন।
  • আপনি একটা ব্যবসা দিবেন তার জন্য টাকা প্রয়োজন কোথাও টাকা পাচ্ছেন না আপনি লোন নিতে পারেন। আপনি টাকার জন্য পড়াশোনা করতে পারছেন না টাকার জন্য মেডিকেলে ভর্তি হতে পারছেন না তখন জরুরী লোন নিতে পারেন 
  • সহজ কিস্তিতে লোন মানে হচ্ছে, আপনি এখনই পুরো টাকা একসাথে ফেরত না দিয়ে মাসে মাসে ছোট ছোট কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারবেন।
  • বাংলাদেশে সহজ কিস্তিতে লোন পাওয়া যায় হলো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এটাই হলো সহজ কিস্তিতে লোন।
  • আপনি যদি জরুরী লোন নিতে চান ব্র্যাক ব্যাংক সহজ পার্সোনাল লোন, ২ লক্ষ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দিতে পারবে।
  • আপনি যদি জরুরী লোন নিতে চান ডাচ-বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন, ৫০ হাজার থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দিতে পারবে। 
  • আপনি যদি জরুরী লোন নিতে চান ইস্টার্ন ব্যাংক (EBL)  পার্সোনাল লোন, দ্রুত প্রক্রিয়া দিতে পারবে। 
  • আপনি যদি লোন নিতে চান প্রাইম ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ইত্যাদি  সহজ কিস্তিতে লোন দিয়ে থাকে।
  • আপনি যদি লোন নিতে চান গ্রামীণ ব্যাংক, আশা, ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্স যারা ছোট ব্যবসা জন্য সহজ কিস্তিতে লোন জরুরি প্রয়োজনে ক্ষুদ্র ঋণ দিতে পারে।
আপনি যদি লোন নিতে চান তাহলে আপনার বয়স ২১ থেকে ৬০ বছর বয়স হতে হবে না হলে আপনাকে লোন দিবে না। আপনার চাকরি বা ব্যবসা থাকতে হবে যেন তারা সেটার উপর আপনাকে লোন দিতে পারে। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র (NID) থাকতে হবে না হলে আপনাকে লোন দিবে না। 

আপনার ঠিকানা প্রমাণ লাগবে। কিছু ক্ষেত্রে জামানত লাগতে পারে।যত টাকা লোন নেবেন এবং কত মাসে পরিশোধ করবেন, তার উপর কিস্তির পরিমাণ নির্ভর করে।যদি ৫ লক্ষ টাকা লোন নেন, ৩ বছরে শোধ করতে চান, তাহলে মাসিক কিস্তি হবে প্রায় ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকার মতো সুদের হার অনুযায়ী।

কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন

কর্মসংস্থান ব্যাংক সাধারণত বেকার যুবক-যুবতীদের জন্য স্বনিয়োজিত বা ছোট ব্যবসার জন্য লোন দিয়ে থাকে। আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে অনলাইনে লোন আবেদন করতে চাইছেন। চলুন ধাপে ধাপে বিস্তারিত জেনে নি।

অনলাইনে আবেদন করার ধাপ অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। কর্মসংস্থান ব্যাংক অফিসিয়াল ওয়েবসাইট কিছু ক্ষেত্রে সরাসরি আবেদন ফর্ম এই ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে।আবেদন ফর্ম খুঁজে বের করুন ওয়েবসাইটে ঋণ আবেদন, লোন আবেদন, বা অনলাইন আবেদন নামে অপশন খুঁজুন।

 
অনেক সময় ডাউনলোড ফর্ম দিতে হয়, পরে পূরণ করে ব্যাংকে জমা দিতে হয়।প্রয়োজনীয় তথ্য দিন যেমনআপনার(NID) ফটোকপি। আপনার ছবি (পাসপোর্ট সাইজ) আপনার আয়ের প্রমাণ বা ব্যবসার পরিকল্পনা আপনার ঠিকানার প্রমাণ আপনার ট্রেড লাইসেন্স (যদি ব্যবসার জন্য হয়) ।

ফর্ম সাবমিট করুন বা ব্যাংকে জমা দিন অনলাইনে সাবমিট করলে সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন হয়ে যাবে। যদি অফলাইনে জমা দিতে হয়, তাহলে প্রিন্ট করে নিকটস্থ শাখায় জমা দিন।মনে রাখবেন‌ আবেদন করার আগে সব শর্ত ভালোভাবে পড়ুন।‌ কোনো সন্দেহ হলে নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন।

অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া সব সময় সক্রিয় নাও থাকতে পারে কখনো কখনো সরাসরি শাখায় যেতে হয়।

লোন কত প্রকার ও কি কি?

আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে লোন কত প্রকার ও কি কি চলুন এগুলোর বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নি। লোন (ঋণ) অনেক প্রকারের হয়ে থাকে। প্রয়োজন, উদ্দেশ্য এবং ফেরত দেওয়ার নিয়ম অনুযায়ী এগুলোকে ভাগ করা হয়।নিচে সহজভাবে বিস্তারিত দেওয়া হল। 
  • পার্সোনাল লোন হলো 
  • ব্যক্তিগত প্রয়োজনে (চিকিৎসা, শিক্ষা, বিবাহ, ভ্রমণ ইত্যাদি)।জামানত ছাড়াই পাওয়া যায়।সাধারণত ৫০ হাজার থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়।
  • হোম লোন জমি বা ফ্ল্যাট/বাড়ি কেনা, বাড়ি নির্মাণ বা মেরামত।
  • বড় অঙ্কের লোন, দীর্ঘমেয়াদি (১০–২০ বছর) পাওয়া যায়।
  • এমার্জেন্সি লোন হঠাৎ জরুরী প্রয়োজনে (মেডিকেল, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদি। দ্রুত অনুমোদন, তুলনামূলক কম পরিমাণ।
  • আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী লোনের ধরন বেছে নিতে হয়। কোন লোনের জন্য কত সুদ, কত মেয়াদ এবং কি কি কাগজপত্র দরকার  তা আগে থেকে জেনে নেওয়া উচিত।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি

কর্মসংস্থান ব্যাংক বাংলাদেশ সরকারের একটি বিশেষায়িত ব্যাংক, যা মূলত বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহায়তা করার জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে। নিচে কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন পদ্ধতি ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করা হলো 
কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোনের ধরন।
কর্মসংস্থান-ব্যাংক-লোন-পদ্ধতি
  • আপনি যদি বেকার যুবক বা যুবতী হওয়ার তাহলে আপনার জন্য স্বনিয়োজিত হওয়ার ঋণ। কিন্তু
  • কর্মসংস্থান ব্যাংক মহিলাদের জন্য বিশেষ ঋণ দেই।
  • আপনি যদি একজন কৃষক হন তাহলে আপনার জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক ক্ষুদ্র কৃষি ঋণ দেবে। কিন্তু প্রবাসফেরত উদ্যোক্তার ঋণ দেওয়া হয়।
  • লোনের পরিমাণ সাধারণত ৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দেই। কোন ক্ষেত্রে ১০ লাখ টাকা পর্যন্তও দেওয়া হয়।

আবেদনপত্র সংগ্রহ ও পূরণ 

কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা থেকে বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফর্ম নিতে পারেন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেগুলা লাগবে জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবিপ্রশিক্ষণ সনদ যদি থাকে ব্যবসা পরিকল্পনা বা প্রকল্প প্রস্তাবনা অন্যান্য প্রয়োজন অনুযায়ী দলিল
  • জমা দেওয়া ও যাচাই ব্যাংক কর্মকর্তারা আবেদন যাচাই করবেন এবং প্রয়োজনে সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।
  • প্রশিক্ষণ বা ওরিয়েন্টেশন (যদি প্রযোজ্য)অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণগ্রহীতাদের জন্য উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ আয়োজন করে।
  • লোন অনুমোদন ও বিতরণ যাচাই শেষে টাকা আপনার ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে দেওয়া হয়।কিস্তি শর্ত অনুযায়ী পরিশোধ করতে হবে।ন

অনলাইনে ব্যাংক লোন আবেদন 

সাধারণত আমরা অনেকেই অনলাইনে ব্যাংক লোন আবেদন করতে পারি না চলুন আমরা এটা জেনে নেই আর শিখেনি কিভাবে অনলাইনে ব্যাংক লোন আবেদন করতে হয়। অনলাইনে ব্যাংক লোনের আবেদন করতে হলে সবার প্রথম সাধারণত এই ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে ।
  • ব্যাংকের ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যপ্লিকেশন: প্রথমে, আপনার পছন্দের ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন খুলে লগইন করেন।
  • লোন অপশন নির্বাচন: সেখানে লোনের বিভিন্ন অপশন থাকবে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক লোন প্রোডাক্ট নির্বাচন করেন।
  • আবেদন ফর্ম পূরণ: নির্দিষ্ট তথ্য দিয়ে লোন আবেদন ফর্ম পূরণ করেন। যদি ডকুমেন্ট আপলোড: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমন পরিচয়পত্র, আয়কর নথি ইত্যাদি আপলোড করেন।
  • আবেদন জমা: সব তথ্য সঠিকভাবে পরীক্ষা করে জমা দিন। এরপর ব্যাংকের পক্ষ থেকে আপনাকে রেসপন্স দেওয়া হবে।

১ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাই

আপনি মনে করছেন আপনি এক লক্ষ টাকা লোন নিবেন। এক লক্ষ টাকা লোনের জন্য আবেদন করতে গেলে সাধারণত আপনাকে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে না হলে সমস্যা হতে পারে যেগুলো বিষয় খেয়াল রাখবেন সেগুলো নিচে বিস্তারিত ধাপে ধাপে 
দেওয়া হল ।
  • আবেদন যোগ্যতা: ব্যাংকটি তাদের নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসারে আবেদনকারীদের নির্বাচিত করে। সাধারণত, আপনার বয়স, আয়ের প্রমাণ, এবং ক্রেডিট হিস্ট্রি এইসব বিবেচনা করা হয়।
  • ডকুমেন্ট: লোনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে, যেমন পরিচয়পত্র, আয়কর নথি, এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি।
  • আবেদন প্রক্রিয়া: আবেদন ফর্ম পূরণ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করার পর, ব্যাংক আবেদনটি পর্যালোচনা করবে।
  • আপনি যদি আরও বিস্তারিত জানতে চাও, তবে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করো বা তাদের ওয়েবসাইট পরিদর্শন করতে পারেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক শাখা সমূহ

বাংলাদেশের সরকারি কর্মসংস্থান ব্যাংকের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় শাখা রয়েছে। মূলত বেকার, যুবক এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা প্রদানের জন্য এই শাখাগুলি পরিচালিত হয়।
 নীচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ জেলা ও শহরের শাখার নাম দেওয়া হল
  • ঢাকা বিভাগে শাখার নাম ঢাকা সদর শাখা,নারায়ণগঞ্জ শাখা,গাজীপুর শাখা‌ ,ময়মনসিংহ শাখা ,টাঙ্গাইল শাখা
  • চট্টগ্রাম বিভাগে চট্টগ্রাম সদর শাখা কক্সবাজার শাখা,ফেনী শাখা,নোয়াখালী শাখা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা
  • রাজশাহী বিভাগে শাখার নাম রাজশাহী সদর শাখা,বগুড়া শাখা,নাটোর শাখা,পাবনা শাখা।
  • খুলনা বিভাগে শাখার নাম খুলনা সদর শাখা,যশোর শাখা,কুষ্টিয়া শাখা,মেহেরপুর শাখা।
  • সিলেট বিভাগে সিলেট সদর শাখা,মৌলভীবাজার শাখা,হবিগঞ্জ শাখা।
  • রংপুর বিভাগে রংপুর সদর, শাখা দিনাজপুর ,শাখা,লালমনিরহাট শাখা
  • ময়মনসিংহ বিভাগে ময়মনসিংহ সদর শাখা,শেরপুর শাখা,নেত্রকোনা শাখা।
  • প্রতিটি জেলা ও বড় উপজেলা শহরগুলোতে ধাপে ধাপে শাখা বাড়ানো হচ্ছে।

ব্যাংক লোন পরিশোধের নিয়ম

আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে বা প্রশ্ন জাগতে পারে যে ব্যাংক লোন পরিশোধের নিয়ম কি এটা অনেক মানুষ জানে না চলুন আমরা এটার বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নি। ব্যাংক লোন পরিশোধের নিয়ম সাধারণত ব্যাংক ও লোনের প্রকারভেদে ভিন্ন হতে পারে। তবে, সাধারণ নিয়ম গুলো নিচে দেওয়া হল
ব্যাংক-লোন-পরিশোধের-নিয়ম
  • মাসিক কিস্তি: লোনের পরিমাণ অনুযায়ী নির্ধারিত মাসিক কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। লোনের চুক্তির শর্তাবলী অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে কিস্তি পরিশোধ করতে হবে।
  • দেরি হলে জরিমানা: যদি কিস্তি নির্ধারিত সময়ে পরিশোধ না করা হয়, তবে জরিমানা বা সুদ প্রযোজ্য হতে পারে।
  •  অনেক ব্যাংক অনলাইন পরিশোধ: অনেক ব্যাংক অনলাইনে লোনের কিস্তি পরিশোধের সুবিধা দেয়।
  • নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তি না দিলে জরিমানা বা অতিরিক্ত সুদ দিতে হতে পারে।সময়মতো পরিশোধ করলে সিবিল স্কোর (ক্রেডিট স্কোর) ভালো থাকে, ভবিষ্যতে লোন পেতে সুবিধা হয়।
  • অনেক ব্যাংক Standing Instruction (S"I) সুবিধা দেয়, যেখানে আপনার একাউন্ট থেকে অটো-ডেবিটের মাধ্যমে কিস্তি কেটে নেওয়া হয়।
  • প্রতিটি কিস্তি পরিশোধের পর রসিদ বা প্রমাণপত্র সংরক্ষণ করুন। লোন পুরোপুরি পরিশোধ হলে No Due Certificate সংগ্রহ করতে ভুলবেন না।
  • আর্থিক সমস্যা হলে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে rescheduling বা মেয়াদ বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
  • চাইলে নির্ধারিত সময়ের আগে পুরো লোন একসাথে পরিশোধ করা যায়। অনেক ব্যাংকে অগ্রিম পরিশোধের জন্য এক্সট্রা চার্জ বা Prepayment Fee দিতে হয়।
  • বিশেষ টিপস:চুক্তিপত্র (loan agreement) ভালোভাবে পড়ে নিন। সুদের হার এবং কিস্তির তারিখ মনে রাখুন। লোন অ্যাকাউন্ট নিয়মিত চেক করুন


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url