ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় ৫ টি - সহজে দূর করুন
ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় ৫ টি - সহজে দূর করুন আপনার ফ্যাটি লিভার।
ফ্যাটি লিভার এর গ্রেড বৃদ্ধির পূর্বেই উপায় গুলো মেনে ফ্যাটি লিভার কমিয়ে
আনুন। গ্রেড বেশি হলে বাড়বে সমস্যা।
সূচিপত্র: ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় ৫ টি ও বিস্তারিত
ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় ৫ টি - সহজে দূর করুন
আমাদের অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন এবং আমাদের অলস জীবনযাপনের জন্যই আমাদের ফ্যাটি
লিভারের সমস্যা দেখা যায়। আমরা যখন অলস জীবনযাপন করি তখন আমাদের লিভারে আস্তে
আস্তে ফ্যাট জমতে থাকে। যে কারণে আমরা এই ফ্যাটি লিভার হয়েছে।
এটি যদি আমরা বুঝতে না পারি তবে এই সমস্যাটি আস্তে আস্তে অনেক বেশি হয়ে যেতে
পারে এবং আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হতে পারে। যে কারণে আমাদের ফ্যাটি লিভার
থেকে মুক্তির উপায় ৫টি জানতে হবে। এবং আমাদের সেই অনুযায়ী জীবন যাপন করতে হবে
যেন আমাদের ফ্যাটি লিভার না হয়।
এই উপায় গুলো মানার জন্য আমরা ঘরোয়া উপায় মানতে পারি। এগুলো শুধু আমাদের জীবন
যাপনের মান পরিবর্তন করার মাধ্যমেই এই উপায়গুলো মানা হয়ে যাবে। যে কারণে আমরা
ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় গুলো যদি নিয়মিত চর্চা করি বা নিয়মিত মেনে
চলি।
তবে খুব দ্রুতই আমরা ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবো। ফ্যাটি লিভার
থেকে মুক্তির উপায় ৫ টি হলো:
- খাবার: আমাদের ফ্যাটি লিভার কমানোর জন্য সর্বপ্রথম আমাদের খাবারের মান পরিবর্তন করতে হবে কেননা খাবারের মাধ্যমে আমাদের ফ্যাটি লিভার বৃদ্ধি হয় এবং এর জন্যই আমাদের সমস্যা দেখা দেয়। যে কারণে আমরা ডায়েট সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারি। আমরা যদি সঠিক নিয়ম অনুযায়ী ডায়েট করতে পারি তবে আমাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা অনেকটা কমে আসবে। এর জন্য আমরা ফল শাকসবজি শস্যদানা এবং চর্বি নেই এমন ধরনের প্রোটিন খেতে পারি।
- হাঁটুন: আপনি যদি নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করেন তবে ঠিক এবং চাঙ্গা থাকবে। শরীর ভালো রাখার জন্য নিয়মিত প্রত্যেক দিন সকালে অথবা বিকেলে এক ঘন্টা অথবা আধা ঘন্টা করে হাঁটাহাঁটি করুন। হাটাহাটি করার মাধ্যমে আমাদের ফ্যাটি লিভারের রোগ এর সমস্যা দূর হতে শুরু করবে।
- ব্যায়াম: আমরা যখন আমাদের শরীরকে একটু বেশি পরিশ্রম করাবো তখন আমাদের শরীরের চর্বি আস্তে আস্তে কমতে থাকবে যে কারণে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থাকলে এবং ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমাদের অবশ্যই ১৫ থেকে ২০ মিনিট নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরী।
- চিনি না খাওয়া: চিনি খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে চর্বি জমতে থাকে এবং আমরা যদি চিনি খাওয়া বাদ না দেই তবে আমাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা আরো বেশি বাড়তে থাকবে। যে কারণে সর্বপ্রথম আমাদের চিনি খাওয়া বাদ দিতে হবে এবং মিষ্টি জাতীয় যেকোন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। যদিও খাওয়া যায় তবে খুবই কম পরিমাণে খেতে হবে।
- ফাস্টফুড ভাজাপোড়া: ফাস্টফুড বা ভাজাপোড়া খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীর আস্তে আস্তে খারাপ হতে থাকে এবং আমাদের শরীরে এবং আমাদের লিভারের সমস্যা হতে থাকে। যে কারণে আমাদের এ ধরনের খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
প্রিয় পাঠক করে আমরা এত ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় ৫ টি - নিয়ে আলোচনা
করেছি। এবং ওপরে সাধারণ এবং যে সকল কিছু থেকে বিরত থাকলে এবং করলে আপনি এই
সমস্যা থেকে বিরত থাকবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
নিচে ফ্যাটি লিভার থেকে বাঁচার আরও যে সকল উপায় রয়েছে তা নিয়ে আরো ভালোভাবে
আলোচনা করা হয়েছে আপনি চাইলে পড়তে পারেন।
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ২ এর চিকিৎসা
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ২ এর চিকিৎসা জেনে আমরা যদি গ্রেট ২ এর চিকিৎসা করি তবে খুব
সহজেই আমরা তা থেকে মুক্তি পেতে পারি। ফ্যাটি লিভার কমানোর জন্য আমাদের যে সকল
নিয়ম মেনে চলতে হবে সেই নিয়মগুলো যদি আমরা ভালোভাবে মেনে চলি।
তবে আমরা খুব সহজেই ফ্যাট লিভার থেকে মুক্তি পেতে পারি। ফ্যাটি লিভার এর যে
স্তরে আপনি থাকেন না কেন সকল স্তরের মানুষদেরই এই সকল নিয়ম ও উপায়েই চিকিৎসা
করতে হয়। ফ্যাটি লিভার গ্রেট ২ এর চিকিৎসা হলো:
- দুধ থিথেল: দুধ থিথেল খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের লিভারের যে কোর্স রয়েছে সে কোষগুলো দুধ- থিথেল রক্ষা করে। এবং আমরা যদি ফ্যাটি লিভারে অনেক বেশি আক্রান্ত হয়ে যায় এবং আমাদের ফ্যাটি লিভারের গ্রেড যদি অনেক বেশি হয় তবে দুধ থিথেল খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের লিভারে যে সকল ক্ষতি হয়েছে তা পুনর্জন্ম করতে সাহায্য করে।
- হলুদ: হলুদের কারকিউমিন উপাদানের জন্য ফ্যাটি লিভার কমাতে অনেক সাহায্য করে থাকে। হলুদ খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের ফ্যাটি লিভারের চর্বি এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যে কারণে হলুদ খাওয়া অনেক ভালো।
- ফুল রুট: ফুল রুট খাওয়ার মাধ্যমে ফুল রুট আমাদের লিভারকে ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং আমাদের লিভার এর পিত্ত উৎপাদন উন্নত করতে সাহায্য করে।
- গ্রিন টি: গ্রিন টি তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি আমাদের লিভারের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং আমাদের লিভারে চর্বি জমতে এবং কমাতে সাহায্য করে।
ফ্যাটি লিভার এর ঠিক ও অন্যান্য চিকিৎসা নেই বললেই চলে। তাই আমরা ঘরোয়াভাবে যে
চিকিৎসাগুলো করতে পারি সেই চিকিৎসা গুলো করার মাধ্যমে। ফ্যাট লিভার থেকে
মুক্তির উপায় অবলম্বন করলে আমরা ফ্যাটি লিভারের থেকে মুক্তি পাবো।
ফ্যাটি লিভার রোগের লক্ষণ
ফ্যাটি লিভার রোগের লক্ষণ বোঝার সাথে সাথেই আমরা যদি ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির
উপায় অবলম্বন করি এবং সাথে সাথে যদি আমরা এটি কমিয়ে আনতে পারি তবে এটা থেকে
আমাদের মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এবং আমরা যদি ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়
অবলম্বন করি তবে আমরা খুব দ্রুতই এটি থেকে মুক্তি পাবো।
যে কারণে আমাদের ফ্যাটি লেভার রোগের লক্ষণ যেগুলো রয়েছে সেগুলো অনেক ভালোভাবে
আমাদের নিজের প্রতি খেয়াল রেখে বুঝতে হবে। এবং ফ্যাটি লিভার রোগ এর লক্ষণ আপনি
যদি আপনার জন্য না জানতে চান তবে অন্যের জন্য জানতে পারেন।
আপনি কোন ব্যক্তির মধ্যে যদি এ সকল লক্ষণ দেখতে পান তবে বুঝবেন তার ফ্যাটি
লিভারের সমস্যা হয়েছে। লক্ষণগুলো হল:
- হঠাৎ করে যদি খাবার সময় মাঝে মাঝেই বা নিয়মিত বমি হতে থাকে তবে বুঝে নিবেন আপনার ফ্যাটি লিভার এর সমস্যা রয়েছে আপনার ফ্যাটি লিভারে চর্বি জমেছে।
- অনেক সময় কোন কিছু খাওয়া বা না খাওয়ার মাধ্যমেও আমাদের যদি অনেক বেশি পরিমাণে পেট ফুলে থাকে এবং এটি কমতে না চাই সহজে তবে বুঝে নিতে হবে যে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা রয়েছে যে কারণে এর চিকিৎসা দূরত্ব করা উচিত।
- ফ্যাটি লিভার হলে আমাদের পেটের সঙ্গে সঙ্গে আরও অন্যান্য স্থান যেমন পা হাত এগুলো ফুলে যেতে পারে। যদি এমন ধরনের সমস্যা হয় তবে অবশ্যই এর জন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং আমাদের পরামর্শ অনুযায়ী আপনি জীবনযাপন এর মান উন্নত করতে পারেন।
- ল্যাট লিভার হলে অনেক সময় দেখা যায় যে হঠাৎ করেই ওজন কমিয়ে গেছে তাই হঠাৎ করে যদি আপনার ওজন কমে যায় তবে বুঝে নিতে হবে যে আপনার ফ্যাটি লিভারের সমস্যা রয়েছে।
- অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ফ্যাটি লিভার হলে অনেক বেশি মাথাব্যথা অথবা হঠাৎ করে ডিপ্রেশন এর মাধ্যমে চলে যাওয়া এমন ধরনের সমস্যা থাকলে বুঝবেন আপনার ফ্যাটি লিভারের সমস্যা রয়েছে।
উপরের সকল লক্ষণ গুলো যদি একের সাথে আরেকটির মিল থাকে তবে বুঝতে হবে যে ফ্যাটি
লিভারের সমস্যা রয়েছে তাই সমস্যা নিশ্চিত হওয়ার জন্য অবশ্যই পরীক্ষা করে
নেওয়া উচিত এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ফ্যাটি লিভার কেন হয়
আমাদের অসুস্থকর জীবন যাপন এবং পরিবেশ দূষণ এবং খাদ্যের মাধ্যমে আমাদের ফ্যাটি
লিভারের সমস্যা দেখা দেয়। যে কারণে আমরা যদি অস্বাস্থ্যকর খাবার খাই বা
অস্বাস্থ্যকর ভাবে জীবন যাপন করি তবে আমাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা অনেক বেশি
হতে পারে।
আমরা যখন অতিরিক্ত পরিমাণে আমাদের ওজন বাড়িয়ে ফেলি তখন আমাদের শরীরে অনেক বেশি
চর্বি জমে যায় যে কারণে আমাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়। অথবা আমাদের
যখন ডায়াবেটিস তখন যদি আমরা আর ডায়াবেটিস সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ না করি।
তবে রক্তের শর্করার মাত্রা অনেক বেশি হয়ে আমাদের শরীরে অথবা লিভারে চর্বি জমতে
শুরু করে যে কারণে আমাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা যায়। অথবা আমাদের খাবার
যেমন ভাজাপোড়া ফাস্টফুড অথবা আরও অন্যান্য চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে
আমাদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয় ।
ধূমপান অথবা অ্যালকোহল পান এর মাধ্যমে আমাদের অনেক খারাপ ভাবে ফ্যাটি লিভারের
সমস্যা দেখা দেয়। অ্যালকোহল এর মধ্যে অনেক বেশি ফ্যাট থাকার কারণে এটি আমাদের
শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
কি খেলে লিভারের চর্বি কমবে?
লিভারের চর্বি কমানোর জন্য সর্বপ্রথম আমাদের যে সকল খাদ্য থেকে আমাদের লিভারে
চর্বি হয় সে সকল খাদ্য পরিহার করতে হবে। যেমন অ্যালকোহল খাওয়ার মাধ্যমে
আমাদের শরীরে অনেক চর্বি জমে এবং এটি আমাদের লিভারের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
অথবা আমরা যখন অনেক বেশি চিনি যুক্ত অথবা মিষ্টি যুক্ত খাবার খায় তখন আমাদের
লিভার এর মধ্যে ফ্যাট জমতে শুরু করে। এবং আমাদের অস্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া এবং
অলস জীবন যাপনের মাধ্যমে আমাদের ফ্যাটি হয় যে কারণে আমাদের এই সকল থেকে দূরে
থাকতে হবে।
আমরা লিভারের চর্বি কমানোর জন্য নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারি এটি আমাদের লিভারের
চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এটির মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি
আমাদের লিভার থেকে চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
ফ্যাটি লিভার হলে কি কি খাওয়া যাবে
ফ্যাটি লিভার হলে আমরা অনেক কিছু খেতে পারব না এর মধ্যে সবথেকে বেশি না খেতে
পারার জিনিস হল চর্বিযুক্ত খাবার। যেমন মাছ এর চর্বি মুরগির চামড়া ইত্যাদি এবং
যে সকল খাবারে চিনি রয়েছে এ সকল খাবার খেতে পারব না। এবং অ্যালকোহল খেতে পারব
না।
ফ্যাটি লিভার হলে আমরা অবশ্যই প্রোটিন খাব তবে সে সকল প্রোটিন খাব না যে সকল
প্রোটিনে চর্বি রয়েছে সে সকল প্রোটিন আমরা খাব না। নিয়মিত ডিম খেতে পারি। সবুজ
শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের ফ্যাটি লিভার কমতে থাকে।
যে কারণে আমরা সবুজ শাকসবজি নিয়মিত খেতে পারি। এবং ওপরের যে ফ্যাটি লিভার থেকে
মুক্তির উপায় বলা হয়েছে এর মধ্যে যে সকল খাদ্য খেতে বলা হয়েছে সে সকল খাদ্য
খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের ফ্যাটি লিভার কমতে পারে এবং আমরা এই সকল খাদ্য খেতে
পারি।
তবে খাদ্য বিষয় আরও বিস্তারিত জানার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ১ কি মারাত্মক?
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ১ কি মারাত্মক এটি নিয়ে অনেকের মাথায় প্রশ্ন আসে। অথবা
কারো যদি ফ্যাটি লিভার গ্রেড ১ আসে তবে সে বুঝতে পারে না যে এটি তার জন্য ভালো
নাকি অনেক বেশি খারাপ। গ্রেট ১ ফ্যাটি লিভার হলে আমরা অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে
যাই তবে এটি বেশি চিন্তিত হওয়ার কোন বিষয় নাই।
কেননা ফ্যাটি লিভার গ্রেট ১ নিজে থেকেই লিভারের জন্য বেশি বিপদজনক নয়। তবে আপনি
যদি আপনার জীবন ধারার মান পরিবর্তন না করেন এবং ফ্যাটি লিভার আস্তে আস্তে যদি
বৃদ্ধি পায় তবে এই গ্রেড ১ আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে এবং এটিই মারাত্মক হিসেবে
বিবেচনা করা হবে।
তাই আপনার যদি ফ্যাটি লিভার গ্রেড এক হয় তবে অবশ্যই আপনার জীবন ধারার মান
পরিবর্তন করুন এবং খাবারের মান পরিবর্তন করুন। এবং গ্রেট ১ থেকেই চিকিৎসা নেওয়া
শুরু করুন। এবং সব সময় খেয়াল রাখবেন যেন ফ্যাটি লিভার গ্রেড ১ এর বেশি না যায়
এর থেকে কমিয়ে রাখা অনেক ভালো। তবে বৃদ্ধি হলেই দেখা দিবে নানান ধরনের সমস্যা।
ফ্যাটি লিভারের ঔষধের নাম
ফ্যাটি লিভার এর জন্য আমরা হোমিও ঔষধ ব্যবহার করতে পারি। হোমিও ওষুধ খাওয়ার
মাধ্যমে আমরা এটির প্রতিকার করতে পারি যদি আমাদের ফ্যাটি লিভার অনেক বেশি হয়ে
থাকে তবে আমাদের অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েও সেবন করা উচিত।
আমরা চাইলে হোমিও ওষুধ খেতে পারি। নিচে কয়েকটি ফ্যাটি লিভারের হোমিও ওষুধের
নাম দেওয়া হলো:
- Nux`vom`ica
- Calc`area carb
- Phosph`orus
- Lyc`opodium
- Chelid`onium
উপরে যে ওষুধগুলো দেয়া হলো এই ওষুধগুলো অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ
অনুযায়ী খেতে হবে কেননা আপনার লিভারের অবস্থা অনুযায়ী এই ওষুধ এর প্রকারভেদ
এবং খাওয়ার নিয়ম জেনে নিতে হবে। যে কারণে এই ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই
অভিজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন।
আমাদের পরামর্শ
প্রিয় পাঠক ওপরে আমরা ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় ৫ টি - সহজে দূর করুন
এই বিষয় নিয়ে অনেক ভালোভাবে ওপরে বিস্তারিত দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আপনি আপনার
যদি ফ্যাটি লিভার হয়ে থাকে তবে আপনি এই উপায় গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই
ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
তবে অবশ্যই উপরে সকল ধরনের ঔষধ অথবা খাদ্য অভ্যাস মেনে চলার পূর্বে অভিজ্ঞ
চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কেননা এই আর্টিকেল শুধু আমরা আপনাকে সাধারণ জ্ঞান দেওয়ার
জন্য লিখেছি। তাই অভিজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন। সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url